অপরাধ

আড়াইহাজারে ধর্ষণের পর শিশু হত্যার অভিযোগ

আড়াইহাজার প্রতিনিধি: হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ৫ বছরের এক কণ্যা শিশুর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে আড়াইহাজার থানা পুলিশ। ধারণা করা হচ্ছে, ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলার সাতগ্রাম ইউনিয়নের পুরিন্দা বড় বাড়ি থেকে বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ওই শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে সন্দেহ থেকে ৩ জনকে আটক করেছে পুলিশ।

আড়াইহাজার থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জোবায়ের হোসেন বলেন, ‘এখনও আটক ৩ জনের কেউ শিশুটির হত্যার দায় স্বীকার করেনি।’

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সকাল ১০টা থেকে শিশুটিকে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরিবারের লোকেরা অনেক স্থানে খোঁজ করার পর পুরিন্দা এলাকার নান্নু মিয়ার ঘর তালাবদ্ধ দেখতে পান। এতে তাদের সন্দেহ হলে তালা ভেঙে ভিতরে ঢুকে দেখেন সেখানে শিশুটির মরদেহ পড়ে আছে। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।

স্থানীয়রা জানান, পুরিন্দা গ্রামের নান্নু মিয়ার বাড়িতে চারজন ভাড়া থাকেন। তারা বিভিন্ন কারখানায় কাজ করেন। ঘটনার দিন ২ জন নিজেদের কাজে যান। অপর দুইজন শরীর ভাল না বলে ঘরেই থাকেন। স্থানীয়দের অভিযোগ ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে এবং সেই সন্দেহ থেকে ৩ জনকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন তারা।

আরও পড়ুন >   আড়াইহাজারে চাঁদা না দেওয়ায় হিন্দু পরিবারের উপর হামলা

আড়াইহাজার থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শওকত আলী জানান, প্রথমে লাশ স্থানীয়রা উদ্ধার করে। তাদের ভাষ্যমতে, তারা মরদেহ খাটের নিচ থেকে হাত-পা বাধা অবস্থায় পেয়েছে এবং সে সময় শিশুটির মুখে গামছা বাধা ছিল। হত্যার কারণ ও ধর্ষণ কিনা সেটা এখনো বলা যাচ্ছে না। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা যাবে।`

পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, সকাল ১০টা থেকে শিশুটিকে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরিবারের লোকেরা অনেক স্থানে খোঁজ করার পর পুরিন্দা এলাকার নান্নু মিয়ার ঘর তালাবদ্ধ দেখতে পান। এতে তাদের সন্দেহ হলে তালা ভেঙে ভিতরে ঢুকে দেখেন সেখানে শিশুটির মরদেহ পড়ে আছে। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ সদর জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়।

আরও দেখুন

সম্পৃক্ত

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

Back to top button